আকর্ষণের বর্ণনা
Arapov মঠটি Asenovgrad থেকে 8 কিমি পূর্বে অবস্থিত, Arapovo গ্রাম থেকে বেশি দূরে নয়। এটি 1856 সালে তৈরি করা হয়েছিল - প্রথমে এটি একটি সন্ন্যাসী সম্প্রদায় ছিল, এবং তিন বছর পরে সম্প্রদায়টি একটি বিহারে রূপান্তরিত হয়েছিল। এটিই একমাত্র বিহার যা তুর্কি জোয়ালের সময় নির্মিত হয়েছিল। 1868 সাল থেকে, স্থানীয় দরিদ্রদের জন্য একটি স্কুল এখানে কাজ করেছে।
মঠের বিশেষত্ব হল এর অবস্থান - একটি খোলা মাঠে, যখন বুলগেরিয়ার অন্যান্য সমস্ত বিহার পাহাড়ে, পাহাড়ে বা পাদদেশে স্থাপন করা হয়েছিল। আরাপভ মঠের অবস্থান কাছাকাছি হলি স্প্রিং (আয়াজমো) এর কারণে। এটি এর জন্য ধন্যবাদ যে বাইরের প্রসাধনে মঠটির একটি নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে - এটি একটি মধ্যযুগীয় দুর্গের খুব স্মরণ করিয়ে দেয়। যাইহোক, এটি লক্ষ করা উচিত যে বিল্ডিংগুলি নিজেরাই দুর্গের উদ্দেশ্য অনুসরণ করে নি, তারা বুলগেরিয়ান জাতীয় পুনরুজ্জীবনের সময় বেশ traditionalতিহ্যবাহী ছিল।
মঠ কমপ্লেক্সে বেশ কয়েকটি দুই এবং তিনতলা ভবন (ইউটিলিটি এবং আবাসিক), একটি বড় ক্রস-গম্বুজ গীর্জা রয়েছে।
বাচকোভো এবং গর্নো-ভোডেনস্কি মঠের ক্যাথেড্রালগুলির আদলে তিনটি অ্যাপসযুক্ত তিনটি নেভ ক্যাথেড্রাল চার্চ তৈরি করা হয়েছিল। 1859 সালে, পবিত্র সপ্তাহের সম্মানে মন্দিরটি পবিত্র করা হয়েছিল। মন্দিরের দক্ষিণ ও উত্তর ফটকের উপরে গির্জার শিলালিপি দাতাদের নাম রাখে, যাদের খরচে মন্দিরটি নির্মিত এবং সজ্জিত করা হয়েছিল।
পশ্চিম, উত্তর এবং পূর্ব দিক থেকে, মন্দিরটি একটি U- আকৃতির ভবনকে ঘিরে রেখেছিল, যা 1856 থেকে 1859 সময়কালে নির্মিত হয়েছিল, কিন্তু পশ্চিম কোষ ভবনটি আজ পর্যন্ত টিকে আছে। একটু পরে, একটি এল-আকৃতির ডানা কমপ্লেক্সে যুক্ত করা হয়েছিল, যা 1935 সালে পুনরুদ্ধার করা হয়েছিল। 1860-এর দশকে, 9 মিটার উঁচু একটি তিনতলা আবাসিক টাওয়ার, মঠ প্রাঙ্গণের অঞ্চলে নির্মিত হয়েছিল। কিংবদন্তীরা বলছেন যে অ্যাঞ্জেল ভয়েভোড, একজন রোডোপ হায়ডুক বারবার এই টাওয়ারে আশ্রয় পেয়েছেন। 1870-এর দশকে, উত্তর গেটে, আয়াজমোর উপরে, হলি স্প্রিং-এ, একটি চ্যাপেল তৈরি করা হয়েছিল, একটি অ্যাপস সহ এক-নেভ, পাশাপাশি একটি বিশাল সিলিন্ডার-আকৃতির ভল্ট। চ্যাপেলটি 1875 সালে আঁকা হয়েছিল। এবং XX শতাব্দীর 30 এর দশকে, একটি বেল টাওয়ার নির্মিত হয়েছিল।
প্লভদিভ জেলার বেশিরভাগ গীর্জায়, গ্রীক ভাষায় সেবা অনুষ্ঠিত হয়েছিল, আরাপভ মঠে, পরিষেবাগুলি বুলগেরিয়ায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল। রাশিয়ান-তুর্কি যুদ্ধের সময়, বিহারটি পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। তুর্কি দখল থেকে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর পুনরুদ্ধার শুরু হয়।
মঠ কমপ্লেক্স আজ জাতীয় স্তরের একটি সাংস্কৃতিক স্মৃতিস্তম্ভ।
