ইউরোপের প্রাচীনতম রাজ্য পর্যটকদের সংখ্যার দিক থেকে প্রতিবেশীদের কাছে হেরে যায়, যারা লন্ডনের চিরকালীন ধোঁয়াশা এবং ঘন ঘন বৃষ্টির কারণে বিঘ্নিত হয়। যাইহোক, যারা ভেজা আবহাওয়ার ভয় কাটিয়ে উঠেছে এবং ইংলিশ চ্যানেল অতিক্রম করেছে তারা তাদের স্মৃতিসৌধ, স্থাপত্য কমপ্লেক্স, উপাসনালয়সমূহের সাথে সবচেয়ে সুন্দর শহরগুলি আবিষ্কার করে, সর্বপ্রথম, মহান লন্ডন।
গ্রামীণ আড্ডার প্রেমীরা গ্রামাঞ্চলের অসাধারণ প্রাকৃতিক দৃশ্য, হিদার ঝোপ এবং ওক গাছ, শান্তি এবং মধ্যযুগীয় দুর্গের মহিমা আবিষ্কার করে। গ্রেট ব্রিটেনের পর্যটনের লক্ষ্য দেশের অতিথির সমস্ত চাহিদা এবং ইচ্ছা পূরণ করা।
গ্রেট ব্রিটেন
এই দেশে যাওয়ার জন্য, প্রতিটি পর্যটককে অবশ্যই নির্ধারণ করতে হবে, প্রথমে তিনি কোথায় যেতে চান, কারণ গ্রেট ব্রিটেনের প্রতিটি অঞ্চলের নিজস্ব আকর্ষণ এবং অনন্য নিদর্শন রয়েছে:
- ইংল্যান্ড তার মধ্যযুগীয় দুর্গ, অটল traditionsতিহ্য এবং লন্ডন সহ;
- স্কটল্যান্ড, কিল্ট (প্লেড পুরুষদের স্কার্ট), ব্যাগপাইপের আওয়াজ এবং স্থানীয় হ্রদের নীল, যার মধ্যে একটিতে লচ নেস দানব লুকিয়ে আছে;
- অত্যাশ্চর্য সুন্দর ওয়েলস, দুর্গ এবং দুর্গের রাজ্য;
- উত্তরাঞ্চলীয় আয়ারল্যান্ড - একটি দেহাতি নিষ্ক্রিয় স্থান যা নিখুঁত প্রাকৃতিক দৃশ্যের মধ্যে রয়েছে।
প্রথমবারের মতো এই দেশে আসা পর্যটকরা প্রায়শই লন্ডনে থাকেন এবং এর আশেপাশে ঘুরে বেড়ান। ইংরেজী ক্ষেত্র এবং বনের প্রেমে ভ্রমণকারীরা প্রতিটি ভিজিটের সাথে নতুন কোণ অন্বেষণ করে।
লন্ডন প্রোগ্রাম
রাজধানীতে ছুটিতে থাকাকালীন, প্রতিটি অতিথি তার পরিচিতির নিজস্ব পথ তৈরি করে। কেউ লন্ডনের বিশ্ব বিখ্যাত স্মৃতিস্তম্ভ এবং প্রতীক পছন্দ করে। কেউ প্রাচীন শহর এবং এর বিখ্যাত বাসিন্দাদের স্বল্প পরিচিত পাতা খুলে দেয়।
কিন্তু কিছু লোক বিখ্যাত লাল বাসের দ্বিতীয় তলা থেকে শহর দেখার সুযোগ অস্বীকার করে। চার্লস ডিকেন্স এবং ড্যানিয়েল ডিফো, জেন অস্টেন এবং উইলিয়াম ঠাকরের জীবনের সাথে যুক্ত শহরের জায়গা খুঁজে পেতে অনেকেই সাহিত্যিক লন্ডন খুলতে পছন্দ করেন। মহান গোয়েন্দা এবং সাহিত্যিক নায়ক আর্থার কোনান ডয়েলের লজ সহ বিখ্যাত বেকার স্ট্রিটটি অবশ্যই দেখার জায়গাগুলির তালিকায় রয়েছে।
ওটমিল, স্যার
ইংরেজী খাবারের অভাব সম্পর্কে জনপ্রিয় চলচ্চিত্রের দ্বারা আরোপিত ক্লিচ সম্ভবত পর্যটকদের ভয় দেখায়। সাহসী ভ্রমণকারী এবং ওটমিল প্রেমীরা স্থানীয় রন্ধনসম্পর্কীয় রেসিপিগুলির সমৃদ্ধিতে অবাক হবেন। উপরন্তু, আজ লন্ডনে বিভিন্ন দেশের এবং মানুষের জাতীয় খাবারের স্বাদ নিতে সমস্যা নেই।
