আকর্ষণের বর্ণনা
পুশকিন পার্ক, 20 হেক্টর এলাকা সহ, 100 বছরেরও বেশি আগে কিয়েভে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। 1899 সালে, ব্রেস্ট-লিটভস্ক হাইওয়ের কাছাকাছি একটি সাইটের শহরে যোগ দেওয়ার ধারণাটি একটি দেশের পার্ককে সজ্জিত করার জন্য প্রকাশ করা হয়েছিল। যেহেতু পুষ্কিনের জন্মের শতবার্ষিকী উদযাপন এগিয়ে আসছিল, বিখ্যাত কবির সম্মানে পার্কের নাম রাখার প্রস্তাব করা হয়েছিল।
1901 সালে, কিয়েভের প্রধান মালী পার্কের লেআউট বিকাশের জন্য কাজ করেছিলেন এবং এর পরে নিজেই নির্মাণ শুরু হয়েছিল। এভাবেই খেলাধুলার জন্য খেলার মাঠ, খেলার মাঠ, গেজেবোস, একটি প্যাস্ট্রির দোকান, একটি বুফে, ঝর্ণা, একটি প্রশাসনিক ভবন, একটি কূপ ইত্যাদি এখানে উপস্থিত হয়েছিল। পার্কে প্রথম গাছ লাগানো হয়েছিল 1902 সালে, যা উপলক্ষে একটি দুর্দান্ত উদযাপনের আয়োজন করা হয়েছিল। প্রায় সব গাছ (এবং এটি প্রায় 2000 টি নমুনা) বিশেষ করে ট্রাম দ্বারা এখানে আনা শিশুদের দ্বারা রোপণ করা হয়েছিল।
পার্কটি দীর্ঘ সময়ের জন্য তার কার্য সম্পাদন করে, কিন্তু সময়ে সময়ে এর কাজে সমন্বয় করা হয়। সুতরাং, যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে, বন্দী জার্মান সরঞ্জামগুলির একটি প্রদর্শনী এখানে অবস্থিত ছিল, 60 এর দশকে এটি গলে যাওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছিল।
পুষ্কিনের স্মৃতিস্তম্ভ যা পার্কের প্রবেশদ্বারকে সজ্জিত করে আজ এখানে কেবল 1962 সালে উপস্থিত হয়েছিল। স্মৃতিস্তম্ভটির নকশা করেছিলেন স্থপতি গনেজদিলভ এবং ভাস্কর কোভালেভ। কবির মূর্তিটি ব্রোঞ্জের মধ্যে নিক্ষেপ করা হয়েছিল এবং কালো ল্যাব্রাডোরাইটের তৈরি একটি পাদদেশে স্থাপন করা হয়েছিল। একটি পাদদেশ সহ স্মৃতিস্তম্ভের উচ্চতা আনুমানিক 14 মিটার।
পার্ক থেকে ট্রফি সরঞ্জামের প্রদর্শনী সরিয়ে নেওয়ার পরে, এখানে প্রচুর জায়গা খালি করা হয়েছিল, যা 60-70 এর দশকে একটি কনসার্ট এবং নৃত্য হল, একটি গ্রীষ্মকালীন সিনেমা, একটি স্পোর্টস কমপ্লেক্স এবং একটি ক্যাফে দিয়ে নির্মিত হয়েছিল। এর জন্য ধন্যবাদ, এখানে কেবল ভাল সময় কাটানো সম্ভব ছিল না - পুরনো লোকদের মনে আছে যে সপ্তাহান্তে প্রায়ই বিদেশী রেকর্ডের অবৈধ বিক্রয় হতো।
